ভাব-সম্প্রসারণ
যে কোন ধরনের পরীক্ষার জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু ভাব-সম্প্রসারণ
১। যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই, পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন।
২। মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস ধন নহে।
৩। মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে।
৪। মানুষ বাঁচে তার কর্মে বয়সের মধ্যে নয়।
৫। ভোগে সুখ নই, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
৬। আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য।
৭। দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।
৮। স্বদেশের উপকারে নাই যার মন কে বলে মানুষ তারে ? পশু সেই জন।
৯। দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায়।
১০। শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির, লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলেম শিশির।
১১। ভোগে সুখ নই, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।
১২। আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য
১৩। দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।
১৪। পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।
১৫। স্বদেশের উপকারে নাই যার মন, কে বলে মানুষ তারে ? পশু সেই জন
১৬। দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায়।
১৭। দুঃখের মতো এত বড় পরশ পাথর আর নেই।
১৮। পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন নিজের অনিষ্ট বিজ করে সে বপন।
১৯। অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা তারে তৃণ সম দহে।
২০। আলো বলে ‘‘অন্ধকার’’ তুই বড় কালো।’ অন্ধকার বলে, ‘ভাই, তাই তুমি আলো।’
২১। গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন নহে বিদ্যা নহে ধন হলে প্রয়োজন।
২২। সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
২৩। কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহিতে?
২৪। বিশ্রাম কাজের অঙ্গএক সঙ্গে গাঁথা নয়নের অংশ যেন নয়নের পাতা।
২৫। বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার আনিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।
২৬। অর্থ-সম্পদের বিনাশ আছে, কিন্তু জ্ঞান সম্পদের বিনষ্ট হয় না।
২৭। জন্ম হোক যথাতথা কর্ম হোক ভালো।
২৮। চরিত্র মানুষের অমূল্য সম্পদ।
২৯। নির্বাক মিত্র অপেক্ষা স্পষ্টভাষী শত্রু অনেক ভালো।
৩০। সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা আশা তার একমাত্র ভেলা।
৩১। যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই, যাহা পাই তাহা চাই না।
৩২। কত বড় আমি, কহে নকল হীরাটি তাইত সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি।
৩৩। প্রাণ থাকলে প্রণী হয় কিন্তু মন থাকলে মানুষ হয় না।
৩৪। বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।
৩৫। প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক।
৩৬। রাত যত গভীর হয়, প্রভাত তত নিকটে আসে।
৩৭। প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত বাঁচিবার অধিকার তাহারই।
৩৮। দন্ডিতের সাথে- দন্ডদাতা কাঁদে যবে সমান আঘাতে সর্বশ্রেষ্ঠ সে বিচার।
৩৯। দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি।
৪০। মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।
৪১। ভোগে নয়, ত্যাগেই মানুষ্যত্বের বিকাশ।
৪২। নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নাম কে বড় করে তোলে।
৪৪। নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশি ভাষা পুরে কি আশা?
৪৫। সেই ধন্য নরকুলে লোকে যারে নাহি ভুলে মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন।
৪৬। বিদ্যার সাথে সম্পর্কহীন জীবন অন্ধ এবং জীবনের সাথে সম্পর্কহীন বিদ্যা পঙ্গু।
৪৭। মিথ্য শুনিনি ভাই এই হৃদয়ে চেয়ে বড় কোনো মন্দির কাবা নাই।
৪৮। উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অদমের সাথে তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাতে।
৪৯। সাহিত্য জাতির দর্পণস্বরূপ।
৫০। পথ পথিকের সৃষ্টি করে না, পথিকই পথের সৃষ্টি করে।
৫১। যে একা সে-ই সামান্য, যাহার ঐক্য নাই সে-ই তুচ্ছ।
৫২। সুজনে সুযশ গায় কুযশ ঢাকিয়া, কুজনে কুরব করে সুরব নাশিয়।
৫৩। চন্দ্র কহে ‘বিশ্ব আলো দিয়েছি ছড়ায়ে কলঙ্ক যা আছে তা আছে মোর গায়ে’।
৫৪। যত বড় হোক ইন্দ্রধনু সে সুদূর আকাশে আঁকা, আমি ভালেবাসি মোর ধরণীর প্রজাপতির পাখা।
৫৫। ⇒ বলো মিথ্যা আপনার সুখ, মিথ্যা আপনার দুঃখ। স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে।
৫৬। বিত্ত হতে চিত্ত বড়। অথবা, ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়।
৫৭। কাক ও কোকিল একই বর্ণ স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন।
৫৮। সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত।
৫৯। বেঁচেও মরে যদি মানুষ দোষে, মরেও বাঁচে যদি মানুষ ঘোষে।
৬১। এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙ্গালের ধন চুরি।
৬৩। যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি আশু গৃহে দেখিবে না আর নিশেিথ প্রদীপ ভাতি।
৬৪। যে মহে সে রহে।
৬৬। ধ্বনিটিরে প্রতিধ্বনি সদা ব্যঙ্গ করে ধ্বনির কাছে ঋণী সে যে পাছে ধরা পড়ে।
৬৭। প্রাচীরের ছিদ্রে এক নাম গোত্রহীন ফুটিয়াছে ছোট ফুল অতিশয় দীন। ধিক্ ধিক্ বলে তারে কাননে সবই, সূর্য উঠে বলে তারে, ভালো আছো ভাই ।
৬৮। তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন?
৬৯। মুকুট পড়া শক্ত; কি›তু মুকুট ত্যাগ আরও কঠিন।
৭১। অভাব অল্প হলেও দুঃখও অল্প হয়ে থাকে।
৭২। ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা।
৭৩। বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে।
৭৪। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।
৭৫। হে অতীত তুমি ভুবনে ভুবনে কাজ করে যাও গোপনে গোপনে।
৭৬। মরিতে চাই না আমি সুন্দর ভুবনে মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই।
৭৭। দাও ফিরে সে অরণ্য লও নগর ।
৭৮। মানুষ যেদিন পরের জন্য কাঁদতে শেখে, সেদিন তার দেবত্ব লাভ হয়।
৭৯। ভবিষ্যতের ভাবনা ভাবাই জ্ঞানীর কাজ।
৮০। পেঁচা রাষ্ট্র করে দেয় পেলে কোনো ছুতা, জানো না আমার সাথে সূর্যের শত্রুতা।
৮১। ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে।
৮৩। যে জাতি জীবন হারা অচল অসার পদে পদে বাঁধে তারে জীর্ণ লোকাচার।
৮৪। যার তুমি নিচে ফেল, সে তোমারে বাঁধিছে যে নিচে, পশ্চাতে রেখেছ যারে, সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।
৮৬। পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে, মানুষ ইহতে দাও তোমার সন্তানে।
৮৭। ফুলের বাগান সবার মনেরই আছে, ফুল ফোটাতে সবাই নাহি পারে।
৮৮। কর্তব্যের কাছে ভাই বন্ধু কেহই নাই।
৮৯। এ পৃথিবী অলস কর্মভীরুদের জন্য নয়।
৯০। অনেক কিছু ভাবার চেয়ে অল্প কিছু ভাবাই শ্রেয়।
৯১। সবুরে মেওয়া ফলে।
৯২। সবলের পরিচয় আত্মপ্রসারে, আর দুর্বলের স্বস্তি আত্মগোপনে।
৯৩। এমন মানব জমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা।
৯৪। কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ? উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?
৯৫। পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন আপন অভাব ক্ষোভ থাকে কতক্ষণ?
৯৬। গোলামীর চেয়ে শহীদি দরজা অনেক ঊর্ধ্ধে জেনো, চাপরাশির ঐ তকমার চেয়ে তলোয়ার বঢ় মেনো।”
৯৭। রাত্রে যদি সূর্যাশোকে ঝরে অশ্রু-ধারা সূর্য কভু নাহি ফেরে হয় তারা।
৯৮। সেই ধন্য নরকুলে লোকে যারে নাহি ভুলে, মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন।
৯৯। কুসুমের সহ কীট সুর শিরে যায়, সেইরুপ সাধুসঙ্গ অধমে ত্বরায়।
১০০। নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা।
১০১। শাসন করা তারই সাঁজে, সোহাগ করে যে।
১০২। প্রকৃত বীর একবারই মরে কিন্তু কাপুরুষ মরে বার বার।
১০৩। মহামূল্য পরিচ্ছদ রতন ভূষণ নরের মহত্ত্ব নারে করিতে বর্ধন, জ্ঞানের পরিচ্ছদ আর ধর্ম অলংকার করে মাত্র মানুষের মহত্ত্ব বিস্তার।
১০৪। আপনি আচরি ধর্ম শিখাও অপরে।
১০৫। শুধু রক্তের সম্বন্ধে আত্মীয়তা হয় না, আত্মায় আত্মায় মিলনেই সৃষ্টি হয় পরম আত্মীয়তা।
১০৬। শিক্ষার্র্থী শিক্ষকের মানস সন্তান।
১০৭। চন্দ্র কহে, “বিশ্বে আলো দিয়েছি ছড়ায়ে, কলঙ্ক যা আছে, তাহা আছে মোর গায়ে।”
১০৪। সমস্ত পাথর মণি হলে মহামূল্য মণির কদর হত না কখনি।
১০৯। মিত্রতা সর্বত্রই সুলভ মিত্রতা রক্ষা করাই কঠিন।
১১০। স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখেনি বাঁচিতে।
১১১। প্রীতিহীন হৃদয় আর প্রত্যয়হীন কর্ম দুিই-ই অসার্থক।
১১২। দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি, সত্য বলে, “আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি?”
১১৩। মনেরে আজ কহ যে, ভাল মন্দ যাহই আসুক সত্যেরে লও সহজে
১১৪। যে কহে বিস্তর, সে মিছা কহে বিস্তর।
১১৫। তােই আজ প্রকৃতির উপর আধিপত্য নয়, মানুষ গড়ে তুলতে চাইছে প্রকৃতির সঙ্গে মৈত্রীর সম্বন্ধ।
১১৬। পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয় পথের দু’ধারে আছে মোর দেবালয়।
১১৭। বিদ্যার সাধনা শিষ্যকে নিজে অর্জন করতে হয় গুরু উত্তর সাধন মাত্র।
১১৮। যারে তুমি নিচে ফেল, সে তোমারে বাঁধিছে যে নিচে পশ্চাতে রেখেছ যারে, সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে।
১১৯। পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনের উত্থানে মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে।
১২০। জাতীয় জীবনে সন্তোষ এবং আকাঙ্খা দুয়েরই মাত্রা বাড়িয়া গেলে বিনাশের কারণ ঘটে।
১২১। ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
১২২।জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ঠ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।
১২৩।
১২৪।
১২৫।
১২৬।
১২৭।
১২৮।
১২৯।
১৩০।
১৩১।
১৩২।
১৩৩।
১৩৪।
১৩৫।
১৩৬।
১৩৭।
১৩৮।
১৩৯।
১৪০।
১৪১।
১৪২।
১৪৩।
১৪৪।
১৪৫।
১৪৬।
১৪৭।
১৪৮।
১৪৯।
১৫০।
১৫১।
১৫২।
Share This Post